নওগাঁ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ‘নও’ (নতুন) এবং গাঁ (গ্রাম) শব্দ হতে। অর্থাৎ নওগাঁ শব্দের অর্থ ‘নতুন গ্রাম’। ইপ্রজন্মের ‘ইনফো’ বিভাগের অধীনে এই লেখায় আমরা একনজরে নওগাঁ জেলা এবং নওগাঁ জেলার বিখ্যাত স্থান সম্পর্কে জানব।
নওগাঁ জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি সীমান্তবর্তী জেলা এবং রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। পূর্বে এই জেলা রাজশাহী জেলার অধীনে একটি মহকুমা ছিল। নওগাঁ জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ। মুক্তিযুদ্ধের সময় নওগাঁ জেলা ০৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। নওগাঁ জেলার আয়তন ৩৪৩৫.৬৭ বর্গ কিলোমিটার। ভৌগলিক ভাবে এই জেলা বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির অংশ এবং প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধন ভুক্ত অঞ্চল ছিল। এই জেলায় প্রায় ২৬ লক্ষ মানুষের বসবাস। উপজেলা সংখ্যা ১১টি। জাতীয় সংসদে আসন সংখ্যা ০৬ টি।
একনজরে নওগাঁ জেলা সম্পর্কে বলতে, প্রাচীনকাল থেকেই নওগাঁ জেলা বিখ্যাত এবং বৈচিত্র্যময়। অসংখ্য পুরাতন মসজিদ, মন্দির, ১২০০ বছরের পুরনো মহাবিহার ও জমিদার বাড়ি প্রমাণ করে নওগাঁ জেলার সভ্যতার ইতিহাস অনেক পুরাতন। নওগাঁ জেলা আত্রাই নদীর তীরে অবস্থিত। অসংখ্য ছোট ছোট নদী বহুল এ জেলা প্রাচীনকাল থেকেই কৃষি কাজের জন্য প্রসিদ্ধ। কৃষি কাজের জন্য উপযোগী এলাকার বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ে অনেক জমিদার গোষ্ঠী গড়ে উঠে। এই গোষ্ঠীর আশ্রয়ে কৃষি কাজের সহযোগিতার জন্য সাঁওতালদের আগমন ঘটতে শুরু করে এ অঞ্চলে। এছাড়াও মুন্ডা, ওঁরাও, মাহালী, কুর্মি ও মাল পাহাড়ি আদিবাসীদের বসবাস রয়েছে এই জেলায়। বিভিন্ন ধর্মের মানুষের সমন্বয়ে গঠিত নওগাঁ জেলা মানব বৈচিত্র্যে পরিপূর্ণ।
Table of Contents
নওগাঁ জেলার বিখ্যাত স্থান
নওগাঁ জেলার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে- পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার, কুসুম্বা মসজিদ, আলতা-দীঘি জাতীয় উদ্যান, পতিসর রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, দিব্যক জয়স্তম্ভ (দিবর দীঘি), বলিহার রাজবাড়ি, জগদ্দল বিহার, জবই বিল, রঘুনাথ মন্দির, তাল গাছের সম্রাজ্য (ঘুঘু-ডাঙ্গা), মাহীসন্তোষের মাজার, হলুদ বিহার, ভবানীপুর জমিদার বাড়ি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার | সোমপুর মহাবিহার
নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার সর্বাপেক্ষা গৌরবময় ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান হলও পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার। যা পাহাড়পুর ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। পাহাড়পুর নামটি আধুনিক এর প্রাচীন নাম সোমপুর। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম ও নবম শতাব্দীতে পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল ও তার পুত্র দেবপাল এই বিহার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এটি আবিষ্কার করেন। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী পর্যটন কেন্দ্রের মর্যাদা দেয়। ৩০০ বছর ধরে এটি বৌদ্ধদের বিখ্যাত ধর্মচর্চা কেন্দ্র ছিল। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তিব্বত, চীন, মায়ানমার ইত্যাদি দেশ থেকেও বৌদ্ধরা উচ্চতর ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে এই মহাবিহারটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলেও আজও এটি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বৌদ্ধ বিহার বলে পরিচিত।

আয়তন ও পুরাকীর্তি
পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের আয়তন উত্তর-দক্ষিণে ৯২২ ফুট ও পূর্ব-পশ্চিমে ৯১৯ ফুট। বৌদ্ধ বিহারটির ভূমি পরিকল্পনা চতুষ্কোণাকার। এ বিহারে মোট ১৭৭ কক্ষ ছিল। এর চারদিকে ২০ ফুট চওড়া সীমানা দেয়াল দিয়ে ঘেরা ছিল। সীমানা দেয়াল বরাবর অভ্যন্তর ভাগে সারিবদ্ধ ছোট ছোট কক্ষ ছিল। এর মধ্যে ৯২ টি কক্ষে মেঝের উপর বিভিন্ন আকারের বেদী নির্মাণ করা হয় যা ভিক্ষুদের আবাস কক্ষ হিসেবে ব্যাবহার হলেও পরবর্তীতে প্রার্থনা কক্ষে রূপান্তর করা হয়েছিল। বিহারের ঠিক মাঝখানে রয়েছিস একটি মন্দির। মন্দিরটির দৈর্ঘ্য ৪০০ ফুট, প্রস্ত প্রায় ৩৫০ ফুট ও উচ্চতা ৭০ ফুট। বাইরের দেয়ালে বৌদ্ধমূর্তি, হিন্দুদের দেবী মূর্তি ও পোড়ামাটির ফলক-চিত্র সহ বিভিন্ন কারুকার্য মণ্ডিত কাজ রয়েছে। এছাড়াও সেখানে কেন্দ্রীয় মন্দির, ইমারত, পুকুর, স্নানাগার ও শৌচাগার, সন্ধাবতীর ঘাট, গন্ধেশ্বরী মন্দির, সত্যপীরের ভিটা ইত্যাদি স্থাপনা আবিষ্কৃত হয়েছে। এসব স্থাপনার দেয়ালে চিত্রিত হয়েছে সাধারণ মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবন-গাথা।
পাহাড়পুর জাদুঘর
এই বিহারের নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য ষাটের দশকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এখানে একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন যা পাহাড়পুর জাদুঘর নামে পরিচিত। ১৯৯৪ সালে পুরাতন জাদুঘরের পরিবর্তে একটি নতুন জাদুঘর ভবন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই চার গ্যালারি বিশিষ্ট জাদুঘরে বিহারে আবিষ্কৃত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন উপস্থাপন করা হয়। এখানে মাটি খননকালে ১২৫ টি মাটির পাত্রে রৌপ্য মুদ্রা পাওয়া যায় যা খলিফা হারুন আল রশিদের শাসনামলের ছিল। এছাড়াও পোড়ামাটির ফলক, ব্রোঞ্জের তৈরি বৌদ্ধের আবক্ষ অংশ, পাথরের মূর্তি, অলংকৃত ইট, পোড়ামাটির শিল্পসমৃদ্ধ তৈজসপত্র ইত্যাদি এই জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
বর্তমান কালে এই ১২০০ বছরের পুরনো সোমপুর মহাবিহারের ভার্চুয়াল দৃশ্য প্রকাশ করা হয়। এর ফলে প্রধান মন্দিরের চারপাশের ভবন ও ভেতরের দৃশ্য, চারপাশের চার প্রবেশ ফটকসহ দেয়ালের টেরাকোটা এখন দৃশ্যমান। সাম্প্রতিক ভার্চুয়ালই মিউজিয়াম বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিক ভাবে সোমপুর মহাবিহারের বেটা ভার্সন প্রকাশ করেছে। সাধারণ দর্শনার্থীরা এখন ঘরে বসেই অনলাইনে ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের ত্রিমাত্রিক আকৃতি সহজেই দেখতে পাবেন।
কুসুম্বা মসজিদ

কুসুম্বা মসজিদ নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের পশ্চিমে অবস্থিত পাঁচ টাকার নোটে অঙ্কিত সাড়ে চারশো বছরের অধিক পূর্বে নির্মিত এই কুসুম্বা মসজিদ। কুসুম্বা দীঘির পশ্চিম পাড়ে এটি অবস্থিত। এটি ধূসর বর্ণের পাথরের তৈরি। হিজরি ৯৬৬ সালে ( খ্রিস্টাব্দ ১৫৫৪-১৫৬০) এটি নির্মাণ করা হয়। এই ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদটি আফগানী শাসনামলের শাসক গিয়াস উদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে সুলাইমান নামে একজন নির্মাণ করেছিলেন। এর দৈর্ঘ্য ৫৮ ফট, প্রস্থ ৪২ ফুট এবং দুই সারিতে ৬টি গোলাকার গম্বুজ আছে। মসজিদের স্থাপত্যের গায়ে খোদায় করা আঙ্গুর ও লতাপাতার নকশা প্রমাণ করে বাংলা স্থাপত্যরীতির প্রভাব। মসজিদের ভিত্তি-মঞ্চ, মেঝে ও দেয়ালের জালি নকশা সবই পাথরের তৈরি। এতে মোট তিনটি মিরহাব আছে যা কালো পাথরের তৈরি। কুসুম্বা মসজিদ নওগাঁর একটি উজ্জ্বল নিদর্শন।

পতিসর রবীন্দ্র কাচারীবাড়ি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদারির দায়িত্ব নিয়ে পতিসর আসেন ১৮৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে। কাচারীবাড়িটি নাগর নদীর তীরে অবস্থিত। কাচারীবাড়ি নির্মাণের পর ১৯৯১ সালে সংস্কার করা হয়। কাচারীবাড়ির পাশেই রয়েছে দেবেন্দ্র মঞ্চ ও রবীন্দ্র সরোবর। এখানে প্রতি বছর ২৫শে বৈশাখ রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী পালন করা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এখানকার রাস্তাঘাট নির্মাণ, কূপ, দীঘি ও পুকুর খনন, গ্রামের বিচার ব্যবস্থা ও মহাজনদের সুদের হাত থেকে দরিদ্র প্রজাদের রক্ষা করেন। এসবের পাশাপাশি তিনি শিক্ষাব্যবস্থার উপর জোর দেন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। ১৯১৩ সালে তিনি পতিসরে তিনটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৯৩৭ সালে কালী-গ্রাম রবীন্দ্রনাথ ইন্সটিটিউট স্থাপন করেন। পতিসরে থেকে তিনি অসংখ্য কবিতা, গান, গল্প, উপন্যাস ও চিঠিপত্র লিখেছেন।
বলিহার রাজবাড়ি

নওগাঁ জেলা শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার পশ্চিমে বলিহার ইউনিয়নের কুড়মাইল মৌজায় বলিহার রাজবাড়ি অবস্থিত। নওগাঁ-রাজশাহী সড়কের পশ্চিমে অবস্থিত প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী এই বলিহার রাজবাড়িটি। যুদ্ধের সময়কালে বলিহার রাজা ছিলেন বমেলেন্দু রায়। পরবর্তীতে তিনি দেশ ছেড়ে ভারতে চলে গেলে রাজবাড়িটির দেখাশোনা করতেন কর্মচারীরা। এসময় অনেক মূল্যবান সামগ্রী চুরি হয়ে যায়। রাজবাড়িটির ভেরতে রয়েছে নাটমন্দির, রাজ-রাজ্যেশ্বরী মন্দির, জোড়া শিব মন্দির আর রয়েছে বিশাল দোতলা জমিদার বাড়ি যা বর্তমানে পরিত্যক্ত-প্রায়।
মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সনদ-বলে নওগাঁর বলিহারের এক জমিদার জায়গীর লাভ করেন। জমিদার রাজেন্দ্র-নাথ ১৮২৩ সালে বলিহারে রাজ-রাজ্যেশ্বরী দেবীর মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। বলিহারের নয় চাকার রথ এ অঞ্চলে প্রসিদ্ধ ছিল। বলিহারের রাজাদের মধ্যে অনেকেই উচ্চশিক্ষিত ছিলেন। রাজা কৃষ্ণেন্দ্রনাথ রায় বাহাদুর ছিলেন লেখক। তার লেখা কৃষ্ণচন্দ্র গ্রন্থাবলী প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড অন্যতম। কথিত আছে যে, বলিহারের জমিদারিতে মানসিংহ সৈন্যবাহিনী দিয়ে ৩৩০টি দীঘি ও পুকুর খনন করান। যার মধ্যে মালাহার, সীতাহার, বলহার, অন্তাহার সমাধিক পরিচিত। বলিহার রাজবাড়ির সামনের কারুকার্যময় অলংকরণ বিশিষ্ট মন্দির ও বিশাল দ্বিতল রাজবাড়ির ভবন দর্শনার্থীদের কাছে আজও আকর্ষণীয়।
জগদ্দল বিহার

নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৫৪ কিলোমিটার দূরে ধামইরহাট উপজেলায় এই বিহার অবস্থিত। বট-কৃষ্ণ রায় নামক জমিদারের বাড়ির ধ্বংসাবশেষ বলে মনে করা হয়। এটি একটি প্রাচীন নিদর্শন। এখানে বিষ্ণু, শিব ও কষ্টিপাথরে তৈরি নারীর মুখমণ্ডলের কারুকার্যময় প্রতিকৃতি রয়েছে।
আলতা-দীঘি জাতীয় উদ্যান

নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানার প্রায় ৫ কিলোমিটার উত্তরে আলতা-দীঘি অবস্থিত। যাওয়ার পথে রাস্তার দুপাশে শালনব ও বরেন্দ্র ভূমির লালমাটির সৌন্দর্য মানুষকে মুগ্ধ করে। এটি বর্তমানে সরকারিভাবে সংরক্ষিত। বনের ভেতরে উইপোকা’র তৈরি ছোট-বড় ঢিবি যেন এক আশ্চর্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। অপরূপ বাংলার গ্রাম পার হয়ে এই প্রাচীন বিশাল দীঘিটি অবস্থিত। এই দীঘির দৈর্ঘ্য প্রায় এক কিলোমিটার, প্রস্থ প্রায় ৪০০ মিটার। কথিত আছে যে, হাজার বছর আগে জগদ্দলে ছিল বট-কৃষ্ণ রায় রাজার বাড়ি এবং এ এলাকা ছিল রাজার। রানী একটি দীঘি খননের আবদার করলে রানীর ইচ্ছে পূরণে রাজা এই বিশাল দীঘিটি খনন করেন। দীঘির পাড় ঘেঁষে ভারত সীমান্ত। আলতা-দীঘির চারপাশের ঘন শালবন অনেকাংশেই সুন্দরবনের মতো। শীতে অতিথি পাখিদেরও আগমন ঘটতে দেখা যায়। প্রায় ৫৫ প্রজাতির মাছ ও প্রায় ১৪ হাজার প্রজাতির জলজ প্রাণীও রয়েছে এই দীঘিতে। এই ঐতিহ্যবাহী আলতা-দীঘি ও এর প্রকৃতি প্রায় হাজার বছরের স্মৃতি নিয়ে আজও ভ্রমণ পিপাসীদের মুগ্ধ করছে।
দিবর দীঘি

নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানার দিবর দীঘির মধ্যস্থলে অবস্থিত এই দিবর স্তম্ভটি পাল আমলে খননকৃত দীঘির মধ্য বরাবর আশ্চর্যজনক ভাবে স্থাপিত ঐতিহাসিক নিদর্শন। দীঘিটি ৫০ বিঘা জমির উপর অবস্থিত। দিবর স্তম্ভটি আটকোণ বিশিষ্ট গ্রানাইট পাথরের তৈরি। এ স্তম্ভের মোট উচ্চতা ৩১ ফুট ৮ ইঞ্চি। স্থানীয়দের কাছে এটি কর্মকারের জলাশয় নামেও পরিচিত। এই দিবর স্তম্ভ ও দীঘির চারপাশের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ দর্শকদের আকর্ষণ করে।
একনজর নওগাঁ জেলা এবং নওগাঁ জেলার বিখ্যাত স্থান সম্পর্কিত এই লেখায় হয়ত ইতিমধ্যে অনেক তথ্য জেনে গিয়েছেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়বার জন্য অনেক বেশি ধন্যবাদ। চলুন পরিশেষে কিছু নওগাঁ জেলার বিখ্যাত ব্যক্তির নাম জেনে নেওয়া যাক।
নওগাঁ জেলার বিখ্যাত ব্যক্তির নাম
বিখ্যাত ব্যক্তিদের জন্যও নওগাঁ জেলা বেশ সুপরিচিত। জাতীয় সংসদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার মোঃ বায়তুল্লাহ, সাবেক ডেপুটি স্পিকার আখতার হামিদ সিদ্দিকী, কবি ও গবেষক তালিম হোসেন, রাজনীতিবিদ আব্দুল জলিল, রাজনীতিবিদ সাধন চন্দ্র মজুমদার, সঙ্গীতশিল্পী জেমস বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
You're reading eProjonmo, the versatile technology news portal of bd.